SATT ACADEMY

New to Satt Academy? Create an account


or

Log in with Google Account

 কোন একটা নতুন কাজ করিতে গেলে সমাজ প্রথমত গোলযোগে উপস্থিত করে এবং পরে সেই নতুন চালচলন সহিয়া লয় , তাহারই দ্টাক পাসি মহিলাদের পরিবর্তিত অবস্থার উল্লেখ করিয়াছি । পূর্বে তহারা ছত্র ব্যবহারেরও অধিকারিণী ছিলেন না, তারপর তাহাদের বাড়াবাড়িটা স্গীমা লঙ্গরন করিয়াছে, তবু তো পৃথীবি ধ্বংস হয় নাই । এখন পার্সি মহিলাদের পর্দা মোচন হইয়াছে সত্য, কিন্তু মানসিক দাসত্ব মোচন হইয়াছে কিট অবশ্যই হয় নাই । আর এ যে পর্দা ছাড়িয়াছেন, তাহা দ্বারা তাহাদের স্বকীয় বুদ্ষি-বিবেচনার তো কোন পরিচয় পাওয়া যায় না। পার্সি পুরুষগণ কেবল অঙ্গভাবে বিলাতী সভ্যতার অনুসরণ করিতে যাইয়া স্ত্রীদিগকে পর্দার বাহিরে আনিয়াছে, ইহাতে অবলাদের জীবনীশক্তির তো কিছু পরিচয় পাওয়া যায় না- তহারা যে জড়পদার্থ, সেই জড়পদার্থই আছেন । পুরুষ যখন তাহাদিগকে অন্ত:পুরে রাখিতেন, তাঁহারা তখন সেইখানে থাকিতেন । আবার পুরুষ যখন তাহাদের “নাকের দড়ি” ধরিয়া টানিয়া তাহাদিগকে যাঠে বাহির করিয়াছেন, তখনই তাহারা পর্দার বাহির হইয়াছেন । ইহাতে রমগীকৃলের বাহাদূরী কি? এক্ষপ পর্দা-বিরোধ কখনই প্রশংসনীয় নহে ।

অবলাদের জীবনীশক্তির কিছু পরিচয় যে পাওয়া যায় না তা কেমন করে বোঝা যায়?

Created: 2 years ago | Updated: 1 year ago
Please, contribute to add content.
Content

Related Question

View More